কেন মধু খাবেন? ও মধুর উপকারিতা
ভূমিকা
গাজর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতামধু এক প্রকার তরল পদার্থ যা মিষ্টি ও গাঢ় হয়ে থাকে। মধু আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। মধু মূলত প্রকৃতির নানান নির্যাস থেকে তৈরি হয়।প্রকৃতি নির্যাস থেকে এই মধু সংগ্রহ করে মৌমাছি। মধু আমরা অনেকেই খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করে থাকি। অনেকে আবার ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করে। মধুর রয়েছে নানান গুণ।
একটি সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের প্রতিদিন মধু খাওয়া উচিত। অনেকেই রূপচর্চার জন্য মধু ব্যবহার করে থাকে।আমাদের ত্বকের জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে এই মধু। নিচে বিস্তারিত আরো আলোচনা করা হলো।
মধুর উপকারিতা
রূপচর্চায় মধুর ব্যবহার
মধু কি কি কাজে লাগে
দিনে কতটুকু মধু খাওয়া উচিত
একটু সুস্থ মানুষের প্রতিদিন গড়ে ২৫ গ্রাম মধু খাওয়া উচিত। ২৫ গ্রামের বেশি মধু খেলে শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তাই আমাদের সকলেরই উচিত পরিমিত পরিমাণে গ্রহণ করা। মধুতে ৪০টিরও বেশি খাদ্য উপাদান রয়েছে। মধুতে কোলেস্টেরল না থাকাই শরীরের কোন ক্ষতি করে না। এছাড়াও মধুতে রয়েছে গ্লুকোজ, সুক্রোজ ও মন্টোজ রয়েছে। প্রতি ১০০ গ্রাম মধুতে ২৮৮ ক্যালোরি থাকে। মধুর আরেকটি ভালো দিক হলো মধুতে কোন প্রোটিন বা চর্বি থাকে না।
মধু খাওয়ার নিয়ম
মধু আমরা বিভিন্নভাবে পান করে থাকি। মধু খাওয়ার কিছু উপায় নিতে উল্লেখ করা হলো।
কেক
আমরা অনেকেই চিনি দিয়ে কেক খেয়ে থাকি। চিনির পরিবর্তে মধু ব্যবহার করে থাকে।
কমবেশি আমরা সকলে সালাত খেতে পছন্দ করি। অনেকে সবুজ সবজির মত ফলে মধু মিশিয়ে খায়।
দই বা জাউ অনেক সুস্বাদু একটি খাবার। এই খাবারের স্বাদ বাড়াতে অনেক মধু মিশিয়ে খায়।
এছাড়াও অনেকে বাদাম বা পাউরুটির সাথে মধু মিশিয়ে খায়। এতে করে এ সকল খাবারের স্বাদ আরো বেড়ে যায়। এখানে অনেকের মত ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে।কেননা সকলের রুচি এক না।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url